হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে

হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি হল-

1)গ্রাবরেখা।  2)বহিঃবিধৌত সমভূমি 

3)কেটল হ্রদ  4)ড্রামলিন    

5)এসকার 6)কেম      

7)বোল্ডার-ক্লে 8)আগামুক

হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে
হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

                   

হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে

A) গ্রাবরেখা: হিমবাহ প্রবাহের ফলে বিভিন্ন আকৃতির নুড়ি,কাঁকর প্রভৃতি পার্বত্য অঞ্চল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হিমবাহের সাথে স্থূপাকারে সঞ্চিত হলে তাকে গ্রাবরেখা বলে।

বৈশিষ্ট্য:

1) স্থূপাকারে বা রেখার মতাে সঞ্চিত হয়।

2} গ্রাবরেখা হিমবাহের প্রভৃতি স্থানে সঞ্চিত হয়।

3) পর্বতের উপরিভাগে বেশিরভাগ দেখা যায়।

হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে
চিত্র- গ্রাবরেখা 
                      

B) বহি:বিধৌত সমভমি: হিমবাহ ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে শিলাখণ্ড, নুড়ি, কাঁকরবালি প্রভৃতি পর্বতের পাদদেশে অম্বল সঞ্চিত হযে যে সমভূমি সৃষ্টি করে তাকে বহি:বিধৌত সমভূমি বলে।



বৈশিষ্ট্য:

1) অপর নাম আউট ওয়াশ প্লেন।

2) এখানে কেটল হ্রদ সৃষ্টি হয়।

3) আইসল্যান্ডের স্যানডার বলে।

উদাহরণ- পর্বতের পাদদেশে অঞ্চলে সৃষ্ট সমভূমি।


C) কেটল ও কেটল হদ:বহি:বিধৌত সমভূমির উপরোষ্ট গর্তের মধ্যে বরফ আবদ্ধ থাকলে পরে ওই বরফ ত্ব গিলে গর্ত সৃষ্টি করে। কেটলের মধ্যে জল জমে কেটল হ্রদ সৃষ্টির


বৈশিষ্ট্য:

1) এটি বহি:বিধৌত সমর্যর উপরে সৃষ্টি হয়।

2) তলদেশে পলি স্তরে স্বরেসঞ্চিত হলে ভার্ব

3) কেটলের মাঝখাৰ উঁচু স্থান গুলােকে


D) এসকার:হিমবাহর তলদেশেদা,নুড়ি,বালি প্রভৃতিশিক্ষিত হয়ে সৃষ্ট আঁকাবাঁকা শৈলশিরা/ আঁকৃতির ভূমিরূপকে একৗর বলে।


বৈশিষ্ট্যঃ

1) অকাবা শৈলশিরা আকৃতি

2) একিউচ্চতা প্রায় 3 -5

হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে
চিত্র-এসকার
                 

E) ড্রামলিন: হিংসঙ্গে বয়ে আসা কুড-পাথর, কাদা প্রভৃতি সঞ্চিত হযে গঠিত উল্টানাে নৌকা বা আধখানা ডিমের মতাে দেখতে ভূমিরূপকে ড্রামলিন বলে।


বৈশিষ্ট্য:

1) দেখতে উল্টানাে নৌকা, উল্টানাে চামচ

2) ডিম ভর্তি ঝুড়ি মত দেখায়।

3) 'Basket of egg topography' 

4) দৈর্ঘ্য প্রায় 1-3 কিমি,উচ্চতা। 60 মিটার।

               হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ আলােচনা করাে

F. কেম: হিমবাহের পাদদেশে সঞ্চিত ব-দ্বীপের মত ত্রিকোণাকৃতি বা টিবি আকৃতির ভূমিরূপকে কেম বলে।

তত তত


বৈশিষ্ট্য:

1) উচ্চতা প্রায় 10 - 12 মিটার।

2) ত্রিকোণাকৃতির বা বদ্বীপের মতাে।

3) ধাপে-ধাপে গঠিত হলে কেম সােপান বা কেম মঞ্চ বলে।


Share on Whatsapp    

4.Related Posts:-

1. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন ২০২১PDF

2. মাধ্যমিক নতুন সিলেবাস পিডিএফ 2021

3.ইতিহাসের ধারনা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর 2021

4. মাধ্যমিক বাংলা MCQ Practice Set-1

5. মাধ্যমিক  ভূগোল সাজেশন 2021



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now