বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Class 10 Life Science third chapter 5 marks question answer

বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।


আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান 5 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ । দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় ৫ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Life Science chapter 5 number question answer, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।



তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান ৫ নম্বর অধ্যায় 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় pdf download, class 10 Life Science third chapter 5 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE       


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Life Science Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Life Science Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন 2024



দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ বড় প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ বড় প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন ও উত্তর



১. মেন্ডেল সংকরায়ণ পরীক্ষার জন্য কেন মটর গাছ নির্বাচন করেছিলেন?
অথবা, সংকরায়ণের পরীক্ষার জন্য মেন্ডেল কর্তৃক মটর গাছ (Pisum sativum) নির্বাচনের প্রধান কারণগুলি উল্লেখ করো।

>> মটর গাছ নির্বাচনের কারণ:
উত্তর : 1.সংকরায়ণ পরীক্ষার জন্য মেন্ডেল কর্তৃক মটর গাছ নির্বাচনের পক্ষে যুক্তিগুলি হল- মটর ফুল উভলিঙ্গ হওয়ায় মটর গাছে স্বপরাগযোগ এবংপ্রয়োজনে ইতর পরাগযোগ ঘটানো সম্ভব হয়। 

2.এ ছাড়া, স্বপরাগী হওয়ায়,বাইরে থেকে আসা কোনো বৈশিষ্ট্য মিশে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

3.মটর গাছে সুস্পষ্ট বিপরীতধর্মী বৈশিষ্ট্যের সমাবেশের কারণে বহু প্রকারভেদ (varieties) দেখতে পাওয়া যায়। অর্থাৎ, অনেকরকমের বিপরীতধর্মী বৈশিষ্ট্যের সমন্বয় দেখা যায়। 3 মটর বীজের সুপ্তদশা অতিসংক্ষিপ্ত হওয়ায় এক বছরেই কয়েক প্রজন্ম চাষ করা যায়। 

4. মটর গাছের প্রতিটি জনুর আয়ুষ্কাল খুব কম হওয়ায় সংকরায়ণ পরীক্ষার ফল অল্প সময়ের মধ্যেই পাওয়া যায় | কারণ, অল্প সময়ের মধ্যেই বংশানুক্রমে কয়েক পুরুষের ফল পাওয়া সম্ভব। 

5. মটর ফুলগুলি আকারে বড়ো হওয়ায় অতি
সহজেই ইতর পরাগযোগ ঘটানো সম্ভব। 
6. জননের ফলে উৎপন্ন সংকর উদ্ভিদগুলি প্রজননক্ষম (fertile) হয়। 
7. গাছপ্রতি মটর বীজ উৎপাদন সংখ্যা যথেষ্ট বেশি হওয়ায় পরীক্ষার ফল বিচারে ভুলের সম্ভাবনা কমে। মটর গাছ বংশপরম্পরায় সুনির্দিষ্ট চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যাবলি বজায় রেখে খাঁটি অপত্য উদ্ভিদ উৎপাদন করতে পারে।



2. মেন্ডেলের সাফল্য লাভের কারণগুলি লেখো।
উত্তর :  মেন্ডেলের সাফল্য লাভের কারণ :
সংকরায়ণ পরীক্ষায় মেন্ডেলের সাফল্য লাভের কারণগুলি হল— মেন্ডেল তাঁর সংকরায়ণ পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট চরিত্রের খাঁটি মটর গাছ নির্বাচন করেছিলেন, যা তিনি দুই বছর ধরে অনবরত মটর গাছ চাষ ও নির্বাচন দ্বারা প্রস্তুত করেন। মেন্ডেল কর্তৃক নির্বাচিত সাত জোড়া বিপরীতধর্মী চরিত্রের জিনগুলি পৃথক পৃথক ক্রোমোজোমে বিন্যস্ত থাকার কারণে তিনি চরিত্রগুলির স্বাধীন বিন্যাসের সঠিক অনুপাত পেতে সক্ষম হন। 3 মটর গাছ সহজে
চাষযোগ্য, দ্রুত প্রজননক্ষম, উভলিঙ্গ ফুলবিশিষ্ট, স্বপরাগযোগ ও ইতর পরাগযোগে সক্ষম ও অনেকগুলি বিপরীতধর্মী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন হওয়ায়, সংকরায়ণ পরীক্ষা সম্পন্ন করতে সুবিধা হয়েছিল। মেন্ডেল সাত জোড়া বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করলেও একসঙ্গে তিনি কেবল এক বা দুই জোড়া বৈশিষ্ট্য নিয়ে পরীক্ষা করেন | ফলে তথ্যসংগ্রহ ও বিশ্লেষণে সুবিধা হয়।

6 মেন্ডেল বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে পরীক্ষাগুলি করেন। যেমন—
—তিনি রেসিপ্রোকাল ব্রুস দ্বারা প্রচুর অপত্য তৈরি করেন যা সঠিক অনুপাত নিৰ্গয়ে সাহায্য করে। তিনি সমস্ত পর্যবেক্ষণ লিপিবদ্ধ করেন ও তা সংখ্যাতত্ত্বের সাহায্যে বিশ্লেষণ করেন। তিনি পরীক্ষাক্ষেত্রে বহিরাগত অবাঞ্ছিত পরাগ দ্বারা নিষেক প্রতিরোধে সম্যক ব্যবস্থা নেন।


3.. অসম্পূর্ণ প্রকটতা বলতে কী বোঝ? উপযুক্ত উদাহরণ দাও।
উত্তর :  অসম্পূর্ণ প্রকটতা
দুটি বিপরীত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন বিশুদ্ধ জীবের মধ্যে যৌন জনন বা সংকরায়ণ ঘটানো হলে যদি প্রথম অপত্য জনুতে (F1 জনুতে) দুটি বৈশিষ্ট্যের কোনোটিই প্রকাশিত না হয়ে কোনো অন্তর্বর্তী বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটে, তাহলে তাকে অসম্পূর্ণ প্রকটতা বলে |

>» উদাহরণসহ ব্যাখ্যা
অসম্পূর্ণ প্রকটতার ঘটনা নীচে সন্ধ্যামালতী (Mirabilis jalapa) উদ্ভিদের সাপেক্ষে ব্যাখ্যা করা হল | সন্ধ্যামালতী নামক উদ্ভিদে লাল এবং সাদা এই দুই প্রকার ফুল হয়। এই উদ্ভিদে ফুলের লাল রং, সাদা রং-এর ওপর অসম্পূর্ণভাবে প্রকট | বিশুদ্ধ লাল ফুলযুক্ত (RR) সন্ধ্যামালতী উদ্ভিদের সঙ্গে বিশুদ্ধ সাদা ফুলযুক্ত (rr) সন্ধ্যামালতী উদ্ভিদের সংকরায়ণ ঘটানো হলে প্রথম অপত্য জনুতে (F, জনু) উৎপন্ন উদ্ভিদগুলি লাল বা সাদা ফুলযুক্ত না হয়ে সবই গোলাপি ফুলযুক্ত হয়। এই F1 জনুর উদ্ভিদগুলির মধ্যে স্বপরাগ-
যোগ ঘটানো হলে দ্বিতীয় অপত্য জনুতে (F2 জনু) তিন প্রকার ফিনোটাইপ (লাল, গোলাপি ও সাদা) ও তিন প্রকার জিনোটাইপযুক্ত উদ্ভিদ উৎপন্ন হয়।

F, জনুতে ফিনোটাইপিক অনুপাত—লাল : গোলাপি : সাদা = 1:2:1 এবং জিনোটাইপিক অনুপাত – বিশুদ্ধ লাল (RR) : সংকর গোলাপি (Rr) : বিশুদ্ধ সাদা (rr) = 1:2:1|
অর্থাৎ, অসম্পূর্ণ প্রকটতার ক্ষেত্রে F2 জনুতে উৎপন্ন অপত্য উদ্ভিদগুলির ফিনোটাইপিক অনুপাত ও জিনোটাইপিক অনুপাত একই (1:2:1) ।



4. থ্যালাসেমিয়া কী? এর প্রকারভেদগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো। 
উত্তর :  থ্যালাসেমিয়া :
জিনগত ত্রুটির কারণে সৃষ্ট যে বংশগত রোগে হিমোগ্লোবিনের গ্লোবিন অংশে কোনো একটি পেপটাইড শৃন্দাল গংরেখিত হয় না অথবা স্বাভাবিক মান্নার,তুলনায় কম সংশ্লেখিত হয়, সেই বংশগত রোগকেই থ্যালাসেমিয়া বলে। এই রোগ হলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ হ্রাস পায়, লোহিত রক্তকণিকা ক্ষুদ্র হয় এবং দিন বাঁচে। ফলস্বরূপ অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার লক্ষণ প্রকাশ পায়।

>> থ্যালাসেমিয়ার প্রকারভেদ : থ্যালাসেমিয়া প্রধানত দুই প্রকারের হয়।

● আলফা (a) থ্যালাসেমিয়া: হিমোগ্লোবিনের আলফা পেপটাইড শৃঙ্খলের সংশ্লেষণ হ্রাস পেলে বা বন্ধ হলে, তাকে আলফা থ্যালাসেমিয়া বলা হয়। মানুষের 16 নং ক্রোমোজোম জোড়ার প্রতিটিতে দৃষ্টি করে মোট চারটি a শৃঙ্খল উৎপাদনকারী অ্যালিল থাকে। এর মধ্যে দুটি অ্যালিলের মিউটেশন হলে থ্যালাসেমিয়া মাইনর ও চারটিতেই মিউটেশন ঘটলে a. থ্যালাসেমিয়া মেজর দেখা যায়।

 বিটা (B) থ্যালাসেমিয়া: হিমোগ্লোবিনের বিটা পেপটাইড শৃঙ্খলের উৎপাদন বন্ধ হলে বা হ্রাস পেলে, তাকে বিটা থ্যালাসেমিয়া বলে। বিটা থ্যালাসেমিয়ার আবিষ্কর্তা আমেরিকান চিকিৎসক থমাস বেনটন কুলি (Thomas Benton Cooley, 1925) -র নামানুসারে একে কুলির অ্যানিমিয়া (Cooley's anaemia) বলে। এটিও মেজর এবং মাইনর দুই প্রকার হয়। 11নং ক্রোমোজোম জোড়ায় অবস্থিত B শৃঙ্খল সংশ্লেষকারী দুটি অ্যালিলের মিউটেশন ঘটলে থ্যালাসেমিয়া মেজর ও একটিতে মিউটেশন ঘটলে B থ্যালাসেমিয়া মাইনর ঘটে।


5. থ্যালাসেমিয়া রোগের উপসর্গগুলি উল্লেখ করো।
থ্যালাসেমিয়া রোগের কারণ সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর :  থ্যালাসেমিয়া রোগের উপসর্গ
● হিমোগ্লোবিন উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার ফলে তীব্র অ্যানিমিয়া সৃষ্টি হয়।
2 রোগীর দেহে বারবার রক্ত সঞ্চারণের প্রয়োজন হয় বলে দেহের বিভিন্ন অংশে লৌহ সঞ্চিত হয়, যার ফলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, যেমন- হৃৎপিণ্ড, অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি, যকৃৎ, পিহা প্রভৃতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ও অস্থিমজ্জা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় বলে হাড়ের গঠন-বিকৃতি ঘটে এবং রোগীর মুখ ও মাথার খুলির হাড়ের গঠন অস্বাভাবিক হয়। যকৃৎ ও প্লিহার বৃদ্ধি ঘটে। এদের যথাক্রমে হেপাটোমেগালি ও স্পিনোমেগালি বলা হয়। এ ছাড়া, এই
রোগে বৃদ্ধি ব্যাহত হয় এবং জনডিস, ক্লান্তি প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেয়। থ্যালাসেমিয়ার প্রকারভেদ অনুসারে মানুষের দেহে রোগের তীব্রতা ও লক্ষপগুলি আলাদা হয়।


>> থ্যালাসেমিয়ার কারণ
● গ্লোবিউলার বা গ্লোবিন প্রোটিনের জিনের অস্বাভাবিকতার কারণে
থ্যালাসেমিয়া রোগ সৃষ্টি হয়। হিমোগ্লোবিনের গ্লোবিন পেপটাইড a ও P- দুটি শৃঙ্গল দ্বারা গঠিত। আলফা শৃঙ্খলের দুই জোড়া জিন মানুষের 16 নং ক্রোমোজোমে (অটোজোমে) এবং বিটা শৃঙ্খলের এক জোড়া জিন মানুষের


6. হিমোফিলিয়া কী? হিমোফিলিয়ার প্রকারভেদগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর : হিমোফিলিয়া :
মানুষের X ক্রোমোজোম সংযোজিত প্ৰচ্ছন্ন জিনঘটিত যে বংশগত রোগের ফলে দেহের আঘাতপ্রাপ্ত স্থান বা ক্ষতস্থান থেকে রক্তক্ষরণ হতে থাকে ও তা সহজেই তঞ্চিত হয় না, বরং অবিরাম ক্ষরণ হতে থাকে, সেই রোগকে হিমোফিলিয়া বলে |

» হিমোফিলিয়ার প্রকারভেদ :
হিমোফিলিয়া প্রধানত দুপ্রকারের । যথা— হিমোফিলিয়া A বা ক্লাসিক হিমোফিলিয়া এবং ® হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগ বা রয়্যাল হিমোফিলিয়া |

হিমোফিলিয়া A বা ক্লাসিক হিমোফিলিয়া: এইজাতীয় হিমোফিলিয়া
রক্তের প্লাজমায় অবস্থিত রক্ততঞ্জনে সাহায্যকারী ফ্যাক্টর VIII বা
অ্যান্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টর-এর অভাবের কারণে ঘটে। এইজাতীয়
হিমোফিলিয়া মারাত্মক প্রকৃতির | আমাদের দেশের ৪০% হিমোফিলিয়াই এই ধরনের।

© হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগ বা রয়্যাল হিমোফিলিয়া: এইজাতীয় হিমোফিলিয়া রক্তের প্লাজমায় অবস্থিত প্লাজমা থ্রম্বোপ্লাস্টিন কমপোনেন্ট (PTC) বা ফ্যাক্টর IX-এর অভাবের কারণে ঘটে। এটি অতটা মারাত্মক নয় | আমাদের দেশে 20% হিমোফিলিয়া এইজাতীয় | এইপ্রকার হিমোফিলিয়া সর্বপ্রথম স্টিফেন ক্রিস্টমাস নামে একজন ব্যক্তির দেহে ধরা পড়ে। তাঁর নাম থেকেই এটি ক্রিস্টমাস রোগ নামে পরিচিত | আবার ইংল্যান্ডের রাজপরিবারে রোগটি দেখা গিয়েছিল বলে এর অপর নাম রয়্যাল হিমোফিলিয়া 


7. হিমোফিলিয়ার কারণ লেখো। হিমোফিলিয়ার লক্ষণগুলি কী কী?
উত্তর :  হিমোফিলিয়ার কারণ :
© ক্লাসিক হিমোফিলিয়া বা হিমোফিলিয়া A-এর কারণ: আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তের প্লাজমায় তঞ্চন ফ্যাক্টর VIII বা অ্যান্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টরের অনুপস্থিতি বা অভাব।

® হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগের কারণ: আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে প্লাজমা থ্রম্বোপ্নাস্টিন কমপোনেন্ট (PTC) বা ফ্যাক্টর IX-এর অনুপস্থিতি বা অভাব।

» হিমোফিলিয়ার লক্ষণ
এই রোগের লক্ষণগুলি, রোগের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে। তীব্রতা অনুযায়ী রোগটি তিন প্রকার। মৃদু হিমোফিলিয়া, মধ্যম হিমোফিলিয়া ও তীব্র হিমোফিলিয়া | বিভিন্ন তীব্রতায় এর লক্ষণগুলি নিম্নরূপ |

O মৃদু হিমোফিলিয়ার লক্ষণ: মৃদু হিমোফিলিয়ার ক্ষেত্রে বহুদিন পর্যন্ত আক্রান্তের মধ্যে এর লক্ষণ বোঝা যায় না। তবে বয়স বাড়লে
রক্ততনে সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত শল্যচিকিৎসার সময়ে দীর্ঘক্ষণ
রক্তক্ষরণের সমস্যা দেখা যায় ।
© মধ্যম হিমোফিলিয়ার লক্ষণ: এই রোগের ক্ষেত্রে জন্ম থেকে ক্ষতস্থান থেকে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া এই রোগে


প্রশ্ন 11 জিনগত পরামর্শ-এর গুরুত্ব কী? কোনো পরিবারে থ্যালাসেমিয়ার ইতিহাস থাকলে কীভাবে জিনগত পরামর্শ দেবে?
উত্তর :  জিনগত পরামর্শ এর গুরুত্ব :
জিনগত পরামর্শ-এর বিভিন্ন গুরুত্বগুলি হল— রক্ত থেকে DNA টেস্ট, ক্রোমোজোম বিশ্লেষণ প্রভৃতির দ্বারা বিভিন্ন ক্রোমোজোম ঘটিত রোগ (যেমন—হিমোফিলিয়া, থ্যালাসেমিয়া) নির্ণয় ও সেই রোগের কারণ বিশ্লেষণ,12)
পরবর্তী প্রজন্মে রোগের আবির্ভাবের সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা, [3] রোগগ্রস্ত শিশুর জন্মের হাত থেকে মুক্তির উপায় (যেমন—বন্ধ্যাত্বকরণ, কৃত্রিম গর্ভধারণ, দত্তক নেওয়া) প্রভৃতি সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া, [4] লিঙ্গ সংযোজিত রোগের ক্ষেত্রে পিতা ও মাতার জিনোটাইপ বিশ্লেষণ করে সন্তানের রোগ সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা। সুতরাং, ভবিষ্যৎ সন্তানের সুস্থতার জন্য জেনেটি কাউন্সেলিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

থ্যালাসেমিয়া-সংক্রান্ত জিনগত পরামর্শ থ্যালাসেমিয়া রোগটি বংশপরম্পরায় বাহিত হয়। এটি অটোজোমঘটিত প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত রোগ। পিতা বা মাতা উভয়েই যদি এই রোগের বাহক বা মাইনর হয়, তবে তাদের সন্তানদের 25% স্বাভাবিক, 50% বাহক বা মাইনর ও 25% মেজর বা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আবার যদি পিতা বা মাতার একজন বাহক ও অপর জন স্বাভাবিক হয় তবে তাদের সন্তানদের 50% স্বাভাবিক ও 50% বাহক বা মাইনর হওয়ার সম্ভাবনা আছে।





মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৫ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 5 marks pdf / ক্লাস 10 বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Life Science 3rd chapter 5 marks question answer pdf / Class ten Life Science 3rd chapter 5 marks question answer / বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর | বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ থেকে রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Life Science Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য -  বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান এর  তৃতীয় অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science 5 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ তৃতীয় অধ্যায় রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ তৃতীয় অধ্যায় রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science long Question and Answer 



বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Life Science 3rd chapter 5 marks questions answers pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

Adddddd

  Download  Click Here to Download 

Adddddddd

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Life Science Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ 5 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Life Science third chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now